Posts

Bengal's romantic Krishna

Image
  Bengal's beloved Krishna Krishna/Kisna is the most beloved character in Vaishnava sampradaya. As he is the ultimate and the most famous deity in  the eighth  avatars of Lord Vishnu. Almost everywhere in India, you will find this God is worshipping by his devotees. Metal Idol of Krishna   He is a central character in the Mahabharata , the Bhagavata,  and the  Bhagavat  G ita , and is mentioned in Hindu philosophical thoughts. His way of thinking and his devotional path can easily acceptable to all Mankind in the world. In few words, the definition of his character is quite difficult. Today I am expressing the worshipping style of Lord Krishna in West Bengal, here he considered as the little young man/ child/ friend to his devotees .   Aronghata Jugal Kishore In Bengal, he called numerous names as KalaChand, Shaymchand, Gopinath, Gobindo, etc.  each name has its own significations . He actually has a tilted posture, hands holding a Banshi(a musical instrument ) on his hands &

Cossipore Royal Palace's Gopal Jiu's Temple

Image
Cossipore Royal Palace's Gopal Jiu's Temple: T oday I went to a historic place called  Cossipore Royal Palace in Kolkata.Wich was situated on the bank side of the river Hoogly/Ganges.It was a precious day to me that finally, I reached this place at once in my life.  River Side View H. E. A. Cotton   writes, "The Cossipore Reach was one of the finest on the river, and is lined by a number of villa residences."  From those days Cossipore had some industrial units. – the Government Gun Foundry, the Snider and Rifle Shell factories (originally constructed by Colonel Hutchinson), sugar mills, and jute screw house s. Nat Mandir Gopal jiu  The main temple is dedicated to Lord Gopal (childhood form of Vishnu) along with two other deities called "Gouranga & Chaitanya". This deity must be worshipped by the royals of  Cossipore. The  Gopal jiu was made up of Kasthi Pathor (Kalo Pathor). Almost all occasions are celebrated still now in the temple such as Janmasthami

শ্রী শ্রী রাধা কান্ত জীউর ঠাকুর বাড়ি

Image
মধ্য কোলকাতার শ্রী শ্রী রাধা  কান্ত জীউ মন্দির । কোলকাতার অলি গলি তে গুলিয়ে গিয়ে আজকের বিকেল টা মধ্য কোলকাতার শ্রী গোবিন্দ বাড়ি খুঁজতেই বেরিয়ে গেলো।  কষ্টি পাথরের কালো কৃষ্ণ আমার বড়ই প্রিয় সেই মূর্তির মধ্যে আমি বাংলার পুরনো গন্ধ খুঁজে পাই তাই এর টানে আমি আজ পর্যন্ত অনেক জায়গাই চিনেছি। তেমনই আজও বেরিয়ে পড়লাম লেবুতলা অঞ্চলের পুরনো ঠাকুর বাড়ির উদ্দেশ্যে। প্রাচী সিনেমাহলের গায়েই সার্পেন্টাইন লেন বরাবর ঢুকতেই লোকের ভীড়ে হঠাৎই চোখে পড়ল একটি হলুদ রঙের বাড়ি, ফলকে লেখা শ্রী রাধা কান্ত জীউর ঠাকুরবাড়ি। স্বর্গীয় কালীচরণ ধর মহাশয় এর প্রতিস্টিত। কৌতুহল আটকাতে না পেরে ঢুকে পড়লাম মন্দিরের ভেতরে। ঢুকতেই দেখি মন্দিরের দরজা বন্ধ ছিল। মন্দিরের ভেতরের দালানটি একেবারে আগেকার বাঙালি জমিদার বাড়ির মত কিন্তু সেখানে কি অদ্ভুত শান্তি বিরাজ করছিল।  আমার দেবতাও আমাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে দেননি। মন্দিরের ভেতরে সুউচ্চ সিংহাসনে শ্রী শ্রী রাধা শ্যামসুন্দর জীউ এবং শ্রী শালিগ্রাম শিলা বিরাজমান। তারা নিত্য পূজিত হয়ে আসছেন। ঝুলন

পাইন ঠাকুর বাড়ির রাধা কান্ত জীউর ভিটে।

Image
সুখচর পাইন ঠাকুর বাড়ি  ভ্রমন কাহিনী অ জানাকে জানার ইচ্ছা আমার অনেক দিনেরই যেমন আর ৫টা মানুষের থাকে আজকের ঠিকানা ছিল সুখচর । আমার প্রায় অনেক দিনের আশা ছিল আজ তাহা পূরণ হলো। এখনকার ইতিহাস আমার বিশেষ জানা নেই। মন্দিরটির গঙ্গা নদীর তীরে সুসজ্জিত সাদা রঙের দেওয়াল, শ্রী গরুর জীউ তোরণের মুখেই বসে আছেন। বাংলার বৈষ্ণব মন্দিরের এটিই বিশেষত্ব। মন্দির টির ভিতর সুন্দর দালান তার উপর গর্ভগৃহ সেখানেই সুউচ্চ আসনে বসে আছেন শ্রী নারায়ণ জীউ, কষ্টি পাথরের কালাচাঁদ জীউ এবং অষ্ঠোধাতুর রাধিকা নিত্য পূজিত হচ্ছেন । ফলকে লেখা হরি নারায়ণ পাইন ।  এই মন্দিরে অনেক জনপ্রিয় সিরিয়াল এর শ্যুটিং হয়েছে। এবং সম্প্রীতি ওখানে কিছু নাটকের চিত্রায়ন চলছে। ঠিকানা  :   🚌 BTরোড এ সুুুুখচর স্টপেজ থেকে toto করে  , 🚃 করে শোদপুর থেকে অটোতে সরাসরি যাওয়া যায়। তথ্য : # Social-media.                     Thank You

তিলোত্তমার হারানো সুর

Image
শ্রী শ্রী রাধা মদন মোহন মন্দির বেলিয়াঘlটা   পুরনো মন্দিরের খোজে আমি বরাবরই একটু বেশি আগ্রহী সেই মত একদিন জানতে পারলাম আমার এক দিদির কাছ থেকে আমাদের এলাকায়ই এক পুরনো রাধা মাধব এর মন্দির আছে। যেই না শোনা ওমনি বেরিয়ে পড়লাম সেই গলির খানাখন্দে পর্যবেক্ষণে । অবশেষে বিকেল বিকেল নাগাদ গিয়ে হাজির হলাম মন্দিরটির তখন সংস্কার চলছিল।  খুবই আপ্লুত হয়েছিলাম কালো কষ্টি পাথরের কালাচাঁদ এবং খুবই মিষ্টি রাধারাণী, নারায়ণ শীলা এবং গোপাল  সুউচ্চ সিংহাসনে বসে আছেন। তেনারা রোজই পূজিত হন। । এবার আসি ওই মন্দিয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসে, উড়িয়া বাগান অঞ্চলের করণ পরিবারের আরাধ্য দেবতা আনুমানিক ১৫০-২০০ পুরনো। পেশায় সেই পরিবারের সদস্যরা একসময়ে ধীবর ছিলেন। এই যুগল মূর্তি নাকি স্বপ্নাদেশ পাওয়া। মাছ ধরার জাল থেকে উঠে এসেছেন কোনো এক ভোর বেলায়। তথ্য সংগ্রহ : করণ পরিবার। ঠিকানা : বেলিয়া।টাগামী যেকোনো বাস বা অটো ধরে উড়িয়া বাগান নেমে অতি সহজেই চলে আসা যায়।